Thursday 21 May 2015

জোরে আমিন বলার ফজিলত সংবলিত ৩৯টা হাদিস আছে : বুকে হাত বাঁধা


★★আমীন’ শুনে কারো রাগান্নিত হওয়া উচিত নয়। কেননা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ ,করেছেন
ﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ ﻋَﻦِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻَﻠَّﻰﺣَﺴَﺪَﺗْﻜُﻢُ ﺍﻟْﻴَﻬُﻮْﺩُ ﻋَﻠَﻰ ﺣَﺴَﺪَﺗْﻜُﻢْ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﺴَّﻼَﻡِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَﻗَﺎﻝَ ঃ ﻣَﺎ ﺃﺣﻤﺪ ﻭﺇﺑﻦ ﻣﺎﺟﻪ ﺷَﻲْﺀٍ ﻣَﺎ ﺭﻭﺍﻳﺔ ﻋﻨﻬﺎﺑﻠﻔﻆ ঃ ﻣَﺎ ﻭَﺍﻟﺘَّﺄْﻣِﻴْﻦِ ، ﺭﻭﺍﻩ ﺷَﻲْﺀٍ ﻣَﺎ ﻭﺍﻟﻄﺒﺮﺍﻧﻲ - ﻭﻓﻲﻗَﻮْﻝِ ﺁﻣِﻴْﻦَ - ﺣَﺴَﺪَﺗْﻜُﻢُ ﺍﻟْﻴَﻬُﻮْﺩُ ﻋَﻠَﻰ ‘ ﺣَﺴَﺪَﺗْﻜُﻢْ ﻋَﻠَﻰ

ইহুদীরা তোমাদেরসবচেয়ে বেশী হিংসা করে তোমাদের‘সালাম’ ও ‘আমীন’ -এর কারণে’।[আহমাদ, ইবনু মাজাহহা/৮৫৬; ছহীহ আত-তারগীবহা/৫১২।]
কারণ এই সাথে ফেরেশতারাও‘আমীন’ বলেন। ফলে তা আল্লাহর নিকটকবুল হয়ে যায়।উল্লেখ্য যে, ‘আমীন’ বলার পক্ষে ৩৯ টি হাদীছ এসেছে। { জোরে আমিনবলারকারণে মসজিদে নববী গমগমকরতো।
জোরে আমিন বলার ফজিলতসংবলিত হাদিস আছে। আস্তে আমিনবলার কোন ফজিলতের হাদিসআমার জানা নেই। কিছু হাদীসনং দিলাম।প্রকাশনি ভেদে হাদীসনং আলাদা হওয়া স্বাভাবিক।
: আবুদাউদ, হা/ ৯৩২। তিরমিযি, হা/২৪৮। আবু দাউদ, হা/ ৯৩৩। বুখারি,হা/ ৭৮০-৮২। মুসলিম, হা/ ৯৪২।আবু দাউদ, হা/ ৯৭২। বুখারি, হা/ ৬৪০২।মুআত্তা, হা/ ৪৬।দারাকুতনি, হা/ ১২৫৩-৫৫,৫৭,৫৯।দারেমী, মিশকাত, হা/ ৮৪৫।মুনযিরি, সহিহ আত তারগীব, হা/৫১১। ফাতহুল বারী, ২/ ২৬২- ৬৭।
সুতরাং উপরুক্ত হাদীস থেকে বুঝা গেল অামীন সুনলে ইহুদীদের চুলকানী হয়।তাহলে ইহুদীরা কি ভাবে সুনতে পায়? অাস্তে বল্লে সুনতে পারবে? না কি,উচ্ছ অাওয়াজে বল্লে সুনতে পারবে? উচ্ছ অাওয়াজেই বল্লেই সুনতে পারবে।সুতরাং উচ্ছ অাওয়াজেই বলতে হবে।এবং এটা সুনে যাদেরই চুলকানী হয়, বুঝতে হবে হাদীস অনুযায়ী তারা হচ্ছে ইহুদী।
---------------------------------------★★ আবূ দাউদ, হা: 933
حَدَّثَنَا مَخْلَدُ بْنُ خَالِدٍ الشَّعِيرِيُّ، حَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ صَالِحٍ، عَنْ سَلَمَةَ بْنِ كُهَيْلٍ، عَنْ حُجْرِ بْنِ عَنْبَسٍ، عَنْ وَائِلِ بْنِ حُجْرٍ، أَنَّهُ صَلَّى خَلْفَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَجَهَرَ بِآمِينَ وَسَلَّمَ عَنْ يَمِينِهِ وَعَنْ 
شِمَالِهِ حَتَّى رَأَيْتُ بَيَاضَ خَدِّهِ .
--------------------------------------

★★★স্ব'শব্দে আমীন (উচ্চস্বরে) বলার হাদীসসমূহ <<<< ০১) বুখারি ১ম খন্ড ১০৮ পৃষ্ঠা ০২) মুসলিম শরীফ ১৭৬ পৃষ্ঠা ০৩) আবু দাউদ ১৩৪ পৃষ্ঠা ০৪) তিরমিজি ৫৭,৫৮ পৃষ্ঠা ০৫) নাসায়ী ১৪০ পৃষ্ঠা ০৬) ইবনে মাজাহ ৬২ পৃষ্ঠা ০৭) মুয়াত্তা মালেক ১০৮ পৃষ্ঠা ০৮) বায়হাকী ২য় খন্ড ৫৯ পৃষ্ঠা ০৯) দার কুৎনী ১২৭ পৃষ্ঠা ১০) মেশকাত ১ম খন্ড ৭৯,৮০ পৃষ্ঠা ১১) যাদুল মায়াদ ১ম খন্ড ১৩২ পৃষ্ঠা ১২) মাসনাদে ইমাম শাফী ২৩ পৃষ্ঠা ১৩) ইবনে আবি শায়বা ২৮ পৃষ্ঠা ১৪) ফাতহুল বারী ২য় খন্ড ২৬৭ পৃষ্ঠা ১৫) হিদায়া দিরায়াহ ১০৮ পৃষ্ঠা ১৬) আবকারুল মিনান ১৮৯ পৃষ্ঠা ১৭) ফাতহুল বায়ান ৩৪ পৃষ্ঠা ১৮) মুহাল্লা ২৬৩ পৃষ্ঠা ১৯) রাফউল ওজাজাহ ৩০০ পৃষ্ঠা ২০) তোহফাতুল আহয়াজি ১ম খন্ড ২০৮ পৃষ্ঠা ২১) তানভীরুল হায়ালেক ১০৮ পৃষ্ঠা ২২) মন্তাকা ৫৯ পৃষ্ঠা ২৩) নায়লুল আওতার ২য় খন্ড ২৪৪ পৃষ্ঠা ২৪) আহকাম ২০৭ পৃষ্ঠা ২৫) আততার গীব ২৩ পৃষ্ঠা ২৬) সবুলুস সালাম ২৪৩ পৃষ্ঠা ২৭) কানজুল ওম্মাল ৫৯ পৃষ্ঠা ২৮) জামেউল ফায়ায়েদ ৭৬ পৃষ্ঠা ২৯) তাল খিসুল হাবীর ৯০ পৃষ্ঠা ৩০) আউনুল মাবুদ ২৫২ পৃষ্ঠা ৩১) তায়সীরুল ওসুল ২১৭ পৃষ্ঠা হানাফী মাযহাবের কেতাবগুলিতেও উচ্চস্বরে আমীন ১) আইনুল হেদায়া ১ম খন্ড ৩৬৫ পৃষ্ঠা ২) নুরুল হেদায়া ৯৭ পৃষ্ঠা ৩) ফতহুল কাদীর ৩৬৩ পৃষ্ঠা ৪) মাদারেজুন্নবুয়াত ৪০১ পৃষ্ঠা ৫) তানবীরুল আইনাইন ৪১ পৃষ্ঠা ৬) গুনিয়াতুত তালেবীন ১১ পৃষ্ঠা ৭) তাহকীকুল কালাম ১০ পৃষ্ঠা ৮) তালিকুল মুমাজ্জাদ ১০৫ পৃষ্ঠা (ভারতের প্রখ্যাত মুহাদ্দিস মাওলানা আব্দুল হাই লাক্ষ্ণৌভী হানাফী ) ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এর উস্তাদ আতা ইবনে আবি রাবাহ (রহঃ) বলেন - "আমি মসজিদুল হারাম কাবা শরীফে কমপক্ষে দুশ' জন সাহাবীকে আর বিভিন্ন দিনে হাজার হাজার সাহাবীকে এমন অবস্থায় পেয়েছি যে, যখন ইমাম "অলাদ্দৌলীন" বলতেন তখন আমি তাদের আমীনের প্রতিধ্বনি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত শুনতাম" [বায়হাকী ২য় খন্ড ৫৯ পৃষ্ঠা, আইনী ৬ষ্ঠ খন্ড ৪৮ পৃষ্ঠা, ফাতহুল বারী ২য় খন্ড ২৬৭ পৃষ্ঠা] —
Like · Comment · 

No comments:

Post a Comment